lkj;;;;;;

শনিবার, ১১ জুন, ২০১১

একটু মজা তো করাই যায় তবে সময় বুঝে সুযোগ মত ! ! ! ! ! !

  দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।
প্রথম বন্ধু: বল তো, হেলিকপ্টারের মাথার ওপর একটা বিশাল পাখা থাকে কেন?
দ্বিতীয় বন্ধু: কেন?
প্রথম বন্ধু: হেলিকপ্টার চালানোর সময় পাইলটের যেন গরম না লাগে, সে জন্য।
দ্বিতীয় বন্ধু: যাহ্।
প্রথম বন্ধু: হুমম্! বিশ্বাস না হলে তুই হেলিকপ্টার চালানোর সময় পাখাটা বন্ধ করে দিয়ে দেখিস, বেচারা কেমন ঘামতে থাকে!
  বিমান চালনা প্রশিক্ষণের সময় প্রশিক্ষককে প্রশ্ন করল এক শিক্ষার্থী, ‘স্যার, বিমান আকাশে ওড়ার সময় হঠাৎ যদি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে নিচে পড়তে কত সময় লাগবে?’
প্রশিক্ষক: তোমার বাকি জীবন!
  বিমান চালানোর সময় হঠাৎ বিমানের নিয়ন্ত্রণ হারালেন নবীন পাইলট। রেডিওর মাধ্যমে তিনি সাহায্য প্রার্থনা করতে লাগলেন।
নবীন পাইলট: আমি কিছুতেই বিমানটাকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছি না। আমাকে সাহায্য করুন।
সাহায্যকারী: ঘাবড়াবেন না। শান্ত হোন। প্রথমেই আমাকে আপনার অবস্থান এবং উচ্চতা সম্পর্কে বলুন।
নবীন পাইলট: আমার উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং অবস্থান বিমানের সামনের অংশে!
  বিমানে ভ্রমণের সময় সাউন্ড বক্সে হঠাৎই শোনা গেল পাইলটের কণ্ঠস্বর। ‘সম্মানিত যাত্রীসাধারণ। শুভ সকাল। আপনাদের ভ্রমণে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে আমাদের বিমানে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। ওপরের দিকে তাকালেই আপনারা দেখবেন, বিমানের দেয়ালে ফাটল ধরেছে। ডান দিকের জানালায় তাকালেই দেখবেন, বিমানের ডানায় আগুন ধরেছে। বাম দিকের জানালায় তাকালেই দেখবেন, বিমান একটা পাহাড়ের সঙ্গে ধাক্কা খেল বলে। আরও জানাচ্ছি যে এটা একটি রেকর্ড করা ম্যাসেজ। নিচের দিকে তাকালেই আপনারা প্যারাসুটে অবস্থানরত আমাকে দেখতে পাবেন!’
  বিমানে যাত্রার সময় বিমানবালা বলছেন, ‘সম্মানিত যাত্রীসাধারণ, আমাদের এয়ারলাইনসে ভ্রমণ করার জন্য আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। আমাদের এয়ারলাইনস দেশের সেরা এয়ারলাইনস। আমাদের বিমান খুবই অত্যাধুনিক। যাত্রীদের সেবায় আমরা সদা তৎপর। শুধু একটাই সমস্যা, আমাদের পাইলট একটু ভুলোমনা। সে প্রায়ই সবকিছু ভুলে যায়। যা হোক, আপনাদের মধ্যে কি কেউ প্লেন চালাতে জানেন? জানলে দয়া করে হাত তুলুন!’
সংগ্রহ: মো. সাইফুল্লা
এই কৌতুক গুলো আগে প্রকাশিত হয়েছে এখানে।

সোমবার, ৬ জুন, ২০১১

হ্যাকিং এর স্বীকার সনি।

গতকাল শনিবার, জাপানের টোকিও শহরে এক সংবাদ সম্মলনে সনির একজন কর্মকর্তা এই তথ্য জনগনকে জানান; এবং ক্ষমা প্রার্থনা করে বলেন যে, সনি এর জন্য গ্রাহকদেরকে ক্ষতিপূরন দেবে। এর ফলে গ্রাহকরা সনির মিউজিক স্ট্রিমিং এবং প্লে-স্টেশন প্লাস সেবা এক মাসের জন্য বিনামূল্যে পেতে পারে। পাশাপাশি, যে সকল ক্রেডিট কার্ড চুরি হয়েছে, সে সকল গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ড প্রটেকশনের ব্যবস্থাও নেবে বলে জানিয়েছে কম্পানীটি।

সনি স্বীকার করেছে যে, তারা শুধুমাত্র ক্রেডিটকার্ড নাম্বারটি এনক্রিপ্ট করেছিল, কিন্তু গ্রাহকের নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ ইত্যাদি তথ্য এনক্রিপ্ট করে রাখেনি। ফলে সেগুলো খুব সহজেই হ্যাকারদের হাতে চলে গিয়েছে।

যদিও এই ঘটনাটি ঘটেছিল এপ্রিলের ১৭-১৯ তারিখের ভেতর, কিন্তু সনি সেটা গ্রাহকদের কাছে প্রকাশ করে ২৫শে এপিল। এবং এই বিলম্বের জন্য সনির কাছে আইনী ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।

এদিকে এফ.বি.আই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে; এবং খতিয়ে দেখছে কিভাবে এমন একটি বিশাল নিরাপত্তা বলয় ভেঙ্গে ক্রেডিট কার্ড চুরি হয়ে গেলো। এখন যদি এই সমস্ত কার্ড আবার পাল্টিয়ে নতুন কার্ড দিতে হয়, তাহলে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার গচ্চা যাবে। যদিও এই টাকার পরিমানটি পুরো ক্রেডিট কার্ড শিল্পের জন্য খুব বড় নয়, তবুও এটি বর্তমান সময়ের সবচে বড় ক্রেডিট কার্ড চুরির ঘটনা।

এইটা আগে প্রকাশিত হয়েছে এখানে।

pdf online

translator